বাংলাদেশ মণিপুরী মহিলা সমিতির চেয়ারপারসন ও বিশিষ্ট সমাজকর্মী এস. রীনা দেবীর পরিবারের সিলেট নগরীর অন্যতম প্রাণকেন্দ্রে শিবগঞ্জ বাজারস্থ ০.৬২ (বাষট্টি) শতক জমির মধ্যে ০.১৮ শতক জমির উপর
সংখ্যাগুরু ধর্মীয় জনগোষ্ঠী
কর্তৃক দখল করে- আকবরী মসজিদ নামীয় ১টি মসজিদ ও ১টি মসজিদ মার্কেট স্থাপন করা হয় এবং উক্ত বিষয়ে মসজিদ কমিটির নিকট চিঠি চালাচালির পর জেলা প্রশাসক, সিলেট এর নিকট আবেদন করা হয় (যাহা সংযুক্ত) এবং অতঃপর মসজিদ কমিটি
বৎসর খানেক সময় নিয়ে বেশ কিছু জমির দলিল ও দাগ খতিয়ান সহ কাগজপত্র জমা দেন
(পরবর্তীতে আর্থিক সংকটের কারণে ভিকটিম পরিবার আর অগ্রসর হতে পারেননি)।
০.৬২ (বাষট্টি) শতক জমির মধ্যে ০.১৮ শতক জমির
বাকী অংশ ০.৪৪ শতক ভূমিও
সংখ্যাগুরু ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে থাকা ১টি প্রভাবশালী ভুমিদস্যুচক্র কর্তৃক ২০০৬ সালে জোরপূর্বক দখল নিতে আসলে তৎকালীন সময়ের কতোয়ালী থানার অন্তর্ভুক্ত এলাকা হিসেবে (বর্তমানে যাহা শাহপরাণ থানার)
কতোয়ালী থানায় ৯৩৭ নং জিডি করিলে তাহারা ১৯৮৮ সালের ১টি বিনিময় দলিল উপস্থাপন করেন এবং ২০০৮ সালে
১৯৮৮ সালের উক্ত বিনিময় দলিল সহ সকল সৃষ্ট যোগাযোগী দলিল বাতিল করার জন্য সিলেট জেলার ২য় যুগ্ম জেলা জজ আদালতে স্বত্ব মামলা রুজু করেন ভিকটিম পরিবার এবং
আদালতে
এই
স্বত্ব মামলার বাদী পক্ষের (
ভিকটিম পরিবার
) সাক্ষ্য শুনানী শেষ হয়েছে বৎসর দুয়েক আগে এবং বিবাদী পক্ষের
(ভুমিদস্যুচক্র)
সাক্ষ্য শুনানী
চলছে, কিন্তু
ভুমিদস্যুচক্রটি তাদের সাক্ষ্য শুনানীতে আদালতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রয়েছে, ফলে
আদালতে
বারবার
তারিখ পড়ছে এবং মামলার দীর্ঘসুত্রিতা বাড়ছে।
এজাতীয় ঘটনা অসংখ্য আছেে এই দেশে এবং স্থায়ী প্রতিকারের জন্য (১) সংখ্যালঘু বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আদালত গঠন (২) সংখ্যালঘু সুরষ্কা কমিশন গঠন করার বিষয়টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া খুবই জরুরী মনে করছি।

Endless gratified thanks for reading / watching /listening
No comments:
Post a Comment
Please validate CAPTCHA