সাংবাদিকদের জাফর ইকবাল
পুলিশের হামলার সময় শিক্ষকদের ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত ছিল, একজনও তা করেননি
মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, যে উপায়ে এই আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করা হয়েছে তা অমানবিক, নিষ্ঠুর ও দানবীয়। সরকারের উচ্চমহলের অনুরোধে তিনি এখানে এসে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙিয়েছেন। তাঁকে দেওয়া কথা রাখা হবে, সেই আশা তাঁর।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা করে সাবেক পাঁচ শিক্ষার্থীর গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ড. জাফর ইকবাল বলেন, ‘তাঁদের (আন্দোলনরত শিক্ষার্থী) যাঁরা টাকাপয়সা দিয়ে সাহায্য করেছেন, তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই মুহূর্তে তাঁরা হাজতে আছেন। সেখান থেকে কোর্টে চালান দেওয়া হবে। এর চেয়ে নিন্দনীয় ব্যাপার আর কিছু হতে পারে কি না, আমার জানা নাই। আমি আশা করব, এই বিষয়গুলো অবশ্যই যেন বন্ধ হয় এবং আমাদের ছেলেমেয়েদের মুক্ত করে দেওয়া হয়। তাঁদের যেন জেলখানায় হাজির হতে না হয়। ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, নাম ছাড়া। যখন প্রয়োজন হবে সেখানে একজনের নাম ঢোকানো হবে। আমি আশা করছি, এই জিনিসগুলো যেন অবিলম্বে বন্ধ করা হয়।’
১৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়টির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অসদাচরণসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েক শ ছাত্রী। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর এক দিন ছাত্রলীগ হামলা চালায়। পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করে এবং তাঁদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। পরে এই আন্দোলন উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রূপ নেয়।
Endless gratified thanks for reading / watching /listening

 
 
 
.jpg) 
 
 
 
No comments:
Post a Comment
Please validate CAPTCHA